বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন


জাতির পিতার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা থেকে বিজয় দিবসে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন করেছে দেশের প্রথম ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি,বাংলাদেশ। ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন করা হয়। সোমবার ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯ দুপরে ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন করেন।

এসময় ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার (চলতি দায়িত্ব) মো: আশরাফ উদ্দিন,অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান,সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবির সহ শিক্ষক,কর্মকর্তা,কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধন শেষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেন,বাঙালির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতার রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর যোগ্য নেতৃত্বের কারণেই আজ বাংলাদেশ স্বাধীন। মাননীয় উপাচার্য বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা যাতে শুরু থেকে জাতির পিতার আদর্শ চর্চায় উজ্জীবিত হয় সেই লক্ষ্যে আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি।

এসময় মাননীয় উপাচার্য জাতির পিতার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে এক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে তরুণ প্রজন্মের প্রতি আহবান জানান। বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন জাতির পিতার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা থেকে বিজয় দিবসে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন করেছে দেশের প্রথম ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি,বাংলাদেশ। ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপন করা হয়।

সোমবার ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯ দুপরে ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন করেন। এসময় ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার (চলতি দায়িত্ব) মো: আশরাফ উদ্দিন,অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবির সহ শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন শেষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেন,বাঙালির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতার রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর যোগ্য নেতৃত্বের কারণেই আজ বাংলাদেশ স্বাধীন। মাননীয় উপাচার্য বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা যাতে শুরু থেকে জাতির পিতার আদর্শ চর্চায় উজ্জীবিত হয় সেই লক্ষ্যে আমরা এই উদ্যোগ নিয়েছি। এসময় মাননীয় উপাচার্য জাতির পিতার আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে এক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে তরুণ প্রজন্মের প্রতি আহবান জানান।